যশোর বিমানবন্দরে ঘটে যাওয়া এক আকস্মিক ঘটনার ফলে একটি ক্ষুদ্র শহরের কলেজ ছাত্রীর আবিষ্কার করা এক বিস্ময়কর সৌন্দর্য বর্ধনকারী পণ্য জনসমক্ষে প্রকাশ পেয়েছে। তার বৃদ্ধা মাকে আবারো যৌবনের লাবণ্য ও তেজ ফিরিয়ে দেওয়ার জন্যই মেয়েটি এই অসাধারণ পণ্য আবিষ্কার করেছিলেন।
এই অবিশ্বাস্য ঘটনাটি সম্প্রতি জশোর বিমানবন্দরে ঘটেছে। সীমাসুরক্ষা বাহিনীর এক আধিকারিক একজন 45 বছর বয়সী মহিলাকে আটকায় যখন তিনি বাংলাদেশ থেকে প্যারিস যাবার বিমানের একটি টিকিট কিনছিলেন। ওই মহিলার আইনি প্রতিনিধিদের মধ্যে একজন দেওয়া বিবরণ অনুযায়ী, ওই আধিকারিক ওই মহিলার পাসপোর্টে থাকা ছবির সাথে তার মুখের কোন মিল খুঁজে পাচ্ছিলেন না।.
পাসপোর্টের ছবিতে অনেক বলিরেখা ও রোদে পোড়া মুখখানি দেখিয়ে প্রমাণ করতে তার অনেক দেরি হয়ে গেল যে এটি তারই ছবি। মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে সে তার শিক্ষার্থী মেয়ের বিশেষভাবে তৈরি করা টকটকে ও কম বয়সী দেখানোর ক্রিম ব্যবহার করেছিল। কিন্তু তার কথায় কেউই বিশ্বাস করেনি এবং তাকে পরিচয় নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আটক রাখা হয়।
আমরা আমাদের গাইডলাইন অনুযায়ী কাজ করে থাকি। পাসপোর্টে যে ছবিটা রয়েছে সেটা একেবারেই অন্য কোন মহিলার বলে মনে হচ্ছে। পাসপোর্টধারক পাসপোর্টে থাকা ছবির মহিলার থেকে অন্তত 15 বছর কময় বয়সী দেখাচ্ছেন। যে বিষয়টা আমার মধ্যে আরও বেশি সন্দেহের উদ্রেক করে তা হল, এই পাসপোর্ট কিন্তু খুব বেশি দিন হল জারি করা হয়নি- মাত্র মাস খানেক আগেই করা হয়েছে। আমি যতদূর জানি, এমনকি প্লাস্টিক সার্জারি করেও এত দ্রুত ওইরকম ফলাফল পাওয়া একেবারে অসম্ভব। আর সেটাই আমাদের সন্দেহের মূল কারণ।
শাহিদুল ইসলাম (জশোর বিমানবন্দরের সীমাসুরক্ষা বাহিনীর আধিকারিক)
তবে, এটা বোঝা গেল যে, সত্যি-সত্যিই এমন একটা প্রোডাক্ট আছে যেটা ওইরকম দ্রুত ফলাফল দিতে পারে কোন অপারেশন ছাড়াই! আর সেই প্রোডাক্টটা তৈরি করেছেন এক বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়ে যার বাড়ি বাংলাদেশেই, যে তার মাকে তার যৌবন ও সৌন্দর্য ফিরিয়ে দিতে চেয়েছিল।
হ্যালো ফারজানা ইয়াসমিন! বলুন, এমন শক্তিশালী ত্বক ফর্সা ও যৌবন ফিরিয়ে আনার প্রোডাক্ট কীভাবে তৈরি করলেন যে আপনার মাকে এয়ারপোর্টে পাসপোর্ট দেখেও চিনতে পারেননি?
আসলে, এই প্রোডাক্টটি আমি বিশেষভাবে আমার মায়ের জন্য তৈরি করেছি। আমার শিক্ষার জন্য তাকে খুব কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে। আমার বাবা কয়েক বছর আগে মারা গেছেন। এটা ছিল ভয়াবহ সময়! আমার মাকে একাই আমাকে মানুষ করতে হয়েছে। তিনি দুইটি চাকরি করেছেন এবং ভঙ্গুর কাঁধে সংসারের দায়িত্ব বহন করেছেন। এই কাঠ ফাঁটা রোদে কঠোর পরিশ্রমের কারণে তার বয়স দ্রুত বেড়ে গেছে। তার ত্বক ছিল বলিরেখা ও দাগে ঢাকা। মাত্র ৪৫ বছরেই আমার মা তার বয়সের চেয়ে অনেক বেশি বুড়ো দেখাতেন। এর কারণে তিনি একাকীত্বের যন্ত্রণায় ভুগছিলেন এবং পুনরায় বিয়ে করতে পারেননি।
আর সেই জন্যই আপনি তাকে সাহায্যের চেষ্টা করছিলেন?
অবশ্যই, আমি কীভাবে আমার আম্মিকে ওইভাবে তিলে-তিলে নিজের জীবন শেষ করে দিতে দেখতাম! হাজার হলেও, 45 বছর তো খুব বেশি একটা বয়স নয়! ওই বয়সে মানুষ নিজের জন্য বাঁচা শুরু করে এবং একটা আনন্দে জীবন কাটাতে চায়! আমার আম্মিকে এ ব্যাপারে সাহায্যের জন্য আমি এতটাই উৎসুক ছিলাম যে, আমি তার জন্য একটা ত্বক পুনরুজ্জীবনকারী প্রোডাক্টের খোঁজ করার সিদ্ধান্ত নিই যাতে তার সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাস ফিরে আসে। তবে, আমি ওষুধের দোকানগুলো থেকে শুরু করে বিউটি সালোন, ইন্টারনেট সব ঘেঁটে ফেলেও সত্যিকারের ভাল কোন পুনরুজ্জীবনকারী ক্রিমের সন্ধান পাইনি।
আর তারপরেই আপনি নিজেই একটা প্রোডাক্ট বানিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিলেন?
হ্যাঁ, কারণ আমি ঔষধবিজ্ঞান নিয়েই পড়াশোনা করছিলাম এবং শীঘ্রই আমার বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি সম্পূর্ণ হবে, আর আমি ওই বিষয়ের একজন ডিগ্রিধারী বিশেষজ্ঞে পরিণত হব। তাই, ওটা করার মতো যোগ্যতা ও জ্ঞান দুই-ই আমার আছে। আমি আমার ক্রিম তৈরির জন্য শুধুমাত্র প্রাকৃতিক উপাদানগুলোরই ব্যবহার করেছি।
প্রথম ফলাফলটা ছিল চমকে দেবার মতো! আপনারা আমার আম্মির কাহিনীটাকে একটা উদাহরণ হিসেবে নিতে পারেন। তার জন্মদিনে তার জন্য আমার উপহার ছিল প্যারিস ভ্রমণ। আমি পড়াশোনার পাশাপাশি ছোট-খাটো জব করে কিছু পয়সা জমাতে পেরেছিলাম এবং সেটা দিয়ে আমি তাকে একটা ছোট ভ্রমণে পাঠিয়ে তাকে একটু আনন্দ দেবার, একটু স্বচ্ছন্দ দেবার, সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। ওটাই ছিল ওনার প্রথমবার বিদেশ ভ্রমণের ফ্লাইট, এবং ওনার পাসপোর্টটা ওনার ফ্লাইটের মাত্র 1.5 মাস আগেই তৈরি করা হয়েছিল। ভেবে দেখুন আমার তৈরি ক্রিম তাকে কতটা কম বয়সী দেখতে করে দিয়েছিল যে, এমনকি বিমানবন্দরের আধিকারিক মানতেই চাননি যে পাসপোর্টের ছবি আর আমার আম্মি একই ব্যক্তি? এমনকি আমার জন্য ওই পুনরুজ্জীবন ক্রিমটার ফলাফাল অনেকটাই চমকপ্রদ ছিল, কিন্তু বিশ্বাস করুন, সেটা খুবই আনন্দদায়ক চমক ছিল। আমার ক্রিমকে ধন্যবাদ, আমার আম্মিকে আজ অনেক কম বয়সী আর আকর্ষণীয় দেখায়, যেটা যে কোন মহিলার কাছেই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
আমার প্রোডাক্ট গভীর বয়সের মানুষেরও বলিরেখাগুলো মসৃণ করে, ত্বক উজ্জ্বল করে এবং বয়সের দাগ মুছে ফেলে। প্রথম ফলাফল দেখার পরেই আমি এই ফর্মুলার পেটেন্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সময়মতো এটি করা ভালোই হয়েছে! পেটেন্ট পাওয়ার পরপরই ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলির কল ও মেসেজে আমার ফোন বাজতে শুরু করেছে। তারা চেয়েছিল আমার কাছ থেকে এই ফর্মুলাটি কিনে নেওয়ার এবং এর কপিরাইট তাদের হস্তান্তর করার।
কিন্তু, আপনি সেই সব অফার গ্রহণ করেননি, তাই তো?
অবশ্যই না। আমি এই পুনরুজ্জীবনকারী প্রোডাক্টটা আমার আম্মির জন্য তৈরি করেছিলাম, মুনাফা কামানোর জন্য নয়। আমি চাই সেই সমস্ত মহিলা তাদের সৌন্দর্য আর যৌবন ফিরে পান যাদের কাছে পুনরুজ্জীবন পদ্ধতি ও অপারেশন করার জন্য হাজার-হাজার ডলার নেই। এটা আমার জীবনের লক্ষ্য, এবং আমি নিজের এই নীতি থেকে সরে আসতে পারব না
আপনি পুরো প্রোডাক্টটা তৈরির গোটা বিষয়টাকে কীভাবে নিয়ন্ত্রিত করেছিলেন? এর জন্য নিঃসন্দেহে প্রচুর টাকার দরকার পড়েছিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান আমাকে এর জন্য সাহায্য করেছিলেন। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরি আর ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ এই দুইয়ের সাথে সম্মিলিতভাবে কাজ করে আমরা এই ক্রিমটা উৎপাদনের কাজ শুরু করেছিলাম এবং এটাকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছি। আর আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান তার একটা খুব সুন্দর নামও দিয়েছেন- Hoor Proactive ।
ফারজানা ইয়াসমিনের আবিষ্কার সত্যিই অনন্য। উপাদান এবং সেগুলির সঠিক অনুপাতই এই চমৎকার করতে সমর্থ হয়েছিল। আমরা যখন প্রথম ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালালাম, তার ফলাফল গোটা বৈজ্ঞানিক দুনিয়াকেই বিস্মিত করে দিয়েছিল!
Hoor Proactive -এ সেই সব খারাপ দিকগুলোর একটাও নেই যেগুলি বাজার-চলতি প্রোডাক্টগুলোর মধ্যে সাধারণত থাকে, যার মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং বিরূপ প্রতিক্রিয়ার মতো বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত, এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল- ওই সব প্রোডাক্টগুলো শুধুমাত্র সাময়িক ফলাফল দেয়। Hoor Proactive যে কোন বয়সের ক্ষেত্রেই নিখুঁত ফলাফাল দেয় এবং কোন সীমাবদ্ধতা ছাড়াই এটার ব্যবহার করা চলে। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গেছে এমনকি 65 বছরের মহিলারাও দ্রুত তাদের শরীরের বার্ধক্যজনিত ভাঁজগুলো থেকে মুক্তি পেতে পারেন, সেই সঙ্গে ত্বকের শুষ্কতা ও ঝুলে পড়ার মতো বিষয়গুলোও ঠিক হয়ে যায়। এছাড়াও Hoor Proactive 20-র কোঠায় থাকা মেয়েদের বয়স-সম্পর্কিত প্রতিরোধমূলক পরিবর্তনগুলোর জন্য কার্যকরী। এই ক্রিম ত্বককে সম্পূর্ণরূপে পুষ্টি জোগায় এবং বয়সের আগে বার্ধক্যের লক্ষণগুলো আসা থেকে আটকায়।
আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, এই মুহূর্তে এর মতো কার্যকরী আর একটাও ত্বক পুনরুজ্জীবনকারী প্রোডাক্ট কোথাও পাওয়া যাবে না।
আনিসুর রহমান (ইউনিভার্সিটি অব ফার্মেসি-র ল্যাবরেটরির বরিষ্ঠ গবেষক)
আমরা যখন আমাদের তৈরি প্রোডাক্টটা ওষুধের দোকানগুলো থেকে বিক্রির চেষ্টা করেছিলাম তখন বড়-বড় ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোর থেকে প্রবল বাধা আসে। এত কম দামে এত ভাল জিনিস বিক্রি করে কেউ-ই তার বাজার নষ্ট করতে চায়নি। Goji Cream বাজার-চলতি সমস্ত পুনরুজ্জীবনকারী প্রোডাক্টগুলোর থেকে সবচেয়ে বেশি ফলপ্রসূ প্রোডাক্ট হিসেবে প্রমাণিত হয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত, এই প্রোডাক্টের মতো এত ফলপ্রসূ একটা জিনিসকে এত কম দামে বিক্রির পরিকল্পনা ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলোর নেটওয়ার্কের পরিকল্পনার অংশ নয়। তাদের কাছে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মুনাফা কামানো।
আমরাও একটা কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম- ওদের পরিকল্পনাকে প্রত্যাখ্যান করার আর Hoor Proactive-কে আমাদের শর্ত অনুযায়ী বাজারে বিক্রির জন্য নিয়ে আসার। Rechiol আর আমাদের সেই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই যার জন্য আমরা এত ফলপ্রসূ একটা ক্রিমকে সবচেয়ে কম দামে বিক্রি করতে পারছি- মাত্র 490,000 টাকায়।
মণিরুল শেখ (ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ-এর প্রধান)
আমরা ফারজানা ইয়াসমিনের আম্মির সাথে দেখা করা সুযোগ পেয়েছিলাম, যিনি আমাদের বিমানবন্দরের সেই ঘটনাটা বর্ণনা করতে-করতে হেসে খুন হচ্ছিলেন।
আপনার বুঝতেই পারছেন আমার কতটা আনন্দ হচ্ছিল তখন ওটা দেখে যে, বিমানবন্দরের ওই আধিকারিক কিছুতেই বিশ্বাস করতেই চাইছিলেন না যে, পাসপোর্টের ছবি আর আমি একই ব্যক্তি ছিলাম! সত্যি বলতে, আমার প্যারিস ভ্রমণে বিলম্ব হয়ে গেলেও আমার মেজাজ কিন্তু বেশ ফুরফুরেই ছিল ওই দিন। এই অসাধারণ উপহারটা আমাকে দেবার জন্য আমি সত্যিই আমার মেয়ের কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমার কাছে এটা একটা চৎকার!
আমার মেয়ে জানিয়েছেন, আপনাকে দেখেই তার Hoor Proactive বানানোর অনুপ্রেরণা পেয়েছে ...
এটি আমার কাছেও মর্মস্পশী একটি বিষয়। আমার আজও মনে আছে, সে আমার হাতে এই বোতলটা ধরিয়ে দিয়েছিল আর বলেছিল, এই ক্রিমটা ত্বকের যৌবন ফিরিয়ে আনতে আর উজ্জ্বল করতে দারুণ কাজ করে। সেই সময়, আমি কোনো প্রশ্নই করিনি কোথা থেকে এই ক্রিম এলো। আমি শুধু এটাকে তার একটা উপহার হিসেবে গ্রহণ করেছিলাম। আর যখন জানলাম এটা তার নিজের কাজ, আমি খুশিতে আর মেয়ের গর্ব করতে গিয়ে কেঁদে ফেলেছিলাম!
প্রথম ফলাফলটা পেতে আপনার মোটামুটি কত সময় লেগেছিল?
এক মাসেরও কম! আমার মেয়ে আমাকে যেদিন ক্রিমটা দিয়েছিল সেই দিন থেকে আমার প্যারিস ভ্রমণের দিন অবধি আমি রোজ ক্রিমটা ব্যবহার করেছিলাম এবং ফলাফাল আমাকে চমকে দিয়েছিল। আমি কম করে হলেও 15 বছর কম বয়সী দেখতে হয়ে গেছিলাম! আর হয়ত আপনারা নিজেরাও সেটা নিজেদের চোখেই দেখতে পাচ্ছেন!
এটা শুধু সুন্দর দেখানো আর সুন্দর চেহার-ছবি পাবার ব্যাপারই নয়। আমার জীবনটাও অনেক উন্নত হয়েছে। আমি আগের থেকে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়েছি। আমার চারিপাশের মানুষজনের আমার প্রতি ব্যবহারও অনেক পাল্টে গেছে, এবং আমার জীবন বর্তমানে অনেক বেশি বর্ণময় হয়ে উঠেছে! আমি শুধু বাইরেই যৌবন ফিরে পাইনি, ভিতরেও পেয়েছি! আমার ব্যক্তিগত জীবন অনেক আনন্দময় হয়েছে, আমার থেকে অনেক কম বয়সী পুরুষেরা এখন আমার দিকে তাকায়, আমার সাথে চ্যাট করে! এখন আমি একজন মহিলা হিসেবে প্রকৃত আনন্দ উপভোগ করছি, আর হ্যাঁ, এখন আমার একজন প্রেমিকও রয়েছে। তার বয়স কত? - আমি সেটা বলতে চাই না, কিন্তু সে অবশ্যই আমার চেয়ে বয়সে ছোট।
ঐ ঘটনার পরে, আমার ফ্লাইট মিস হয়ে যায় এবং আমি কোথাও যেতে পারিনি। কিন্তু কিছুক্ষণ পরে আমি আমার প্রিয় মানুষের সাথে একটি ট্রিপে গিয়েছিলাম! আর তার জন্য আমি আমার মেয়ে এবং Hoor Proactive ক্রিমের প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ! আমি খুশি যে এই ক্রিমটি বাংলাদেশে উৎপাদিত হবে এবং শত শত নারীকে সুন্দর, যৌবনা হতে এবং তাদের জীবনকে আরও উন্নত করতে সাহায্য করবে।
এটি লক্ষ্যণীয় যে, Hoor Proactive সকল ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পাস করেছে এবং বাংলাদেশ জুড়ে অর্ডার করার জন্য উপলভ্য। তবে, এতো সাফল্যের কারণে, বাজারে এই ক্রিমের নকল সংস্করণও দেখা দিয়েছে। তাছাড়াও, ফার্মাসিউটিক্যাল চেইনগুলো এখনও এই প্রোডাক্টটি বিক্রির বিরোধিতা করছে। তারা বেশ কয়েকটি নকল ওয়েবসাইট তৈরি করেছে যেখানে তারা তাদের প্রোডাক্টগুলো Hoor Proactive-এর ছদ্মবেশে কম দামে বিক্রি করছে।
সাবধানঃ আমাদের পণ্যের নকল হতে সাবধান!
আপনার সুযোগটি নিন!
সৌভাগ্যের চাকাটি ঘুরান! ৯৫৫০ মুল্যছাড় নিন!
2500 BDT
এটা একটা চমৎকারী কোন বস্তু মনে হচ্ছে!!! আমিও এটা চাই। ওটার জন্য আমার 10টা ফ্লাইট মিস হলেও কোন ক্ষতি নেই!
তাহলে, সমস্যাটা কীসে? চলুন Hoor Proactive অর্ডার করি, আর আবার যৌবন ফিরে পাই! Rechiol and become young again!
আমি ইতিমধ্যেই এটা কিনে ফেলেছি। এই হল তার ফলাফল!
ফলাফলটা সত্যিই দুর্দান্ত!
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল সেই রূপান্তর যেটা আপনার শরীরের ভিতরে ঘটছে। প্রথমত, আপনার মুখমণ্ডল আবার তার যৌবনকালে ফিরে যায়, এবং তারপর আপনার জীবনটা নানাবিধ অনুভূতি আর উত্তেজনায় পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে, আর সেটা কথায় বলে বোঝানো কঠিন!
আম ওটার সঙ্গে পুরোপুরি একমত! এই ক্রিমটা ব্যবহার করার পর, আমার স্বামী আবার আমার প্রতি তার আকর্ষণ ফিরে পেয়েছেন, মনে হচ্ছে যেন আমরা দু’জনেই আবার আমাদের যৌবন বয়সে ফিরে গেছি এবং এখন আমরা এত বেশি যৌনসংসর্গ করি যা 20 বছর আগেও করতাম না!
এই আমার সব ছবিগুলো! এখন আমার নিজেরই নিজের আগেকার ছবি দেখে বিরক্ত লাগে!
এটি শুধু একটি অলৌকিক ঘটনা! এই ক্রিমটি আক্ষরিকভাবে আমার মুখের সব খুঁতগুলো মুছে ফেলেছে: বলিরেখা, বয়সের দাগ, ব্রণ, সব। আর এর পরে ত্বক এত হালকা, এত সুন্দর! ফলাফল প্রায় অবিলম্বে লক্ষণীয়।
আমার বয়স 53, আপনাদের কী মনে হয়, এই ক্রিমটা কি আমারও কাজে আসতে পারে? আমার প্রচুর মোটা-মোটা বলিরেখা আছে।
ক্রিমটা আপনারও কাজে আসা উচিৎ। আসলে, আমার পরখ করে দেখা অন্য সমস্ত প্রোডাক্টগুলোর থেকে আমি এটাকে অনেক বেশি ভাল কাজ করতে দেখেছি।
এটা একটা চমৎকারী ক্রিম! এই দেখুন এর ফলাফাল।
এই ধরনের পরিবর্তনের জন্য এই ক্রিমের কতদিন মতো লাগতে পারে?
এক মাসের একটু বেশি
এই ক্রিমটার ব্যাপারে জানতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত! আমার জীবনেও অনেক বদল ঘটে গেছে। এখন আমি একজন প্রকৃত মহিলাদের মতোই আনন্দে জীবন কাটাচ্ছি... ধন্যবাদ!